1. nerobtuner@gmail.com : শ্যামল বাংলা : শ্যামল বাংলা
  2. info@shamolbangla.net : শ্যামল বাংলা : শ্যামল বাংলা
শরণখোলায় করোনা আতঙ্কে হাসপাতালের ছেড়ে পালাচ্ছে রোগী, ককর্তৃপক্ষ বলছে গুজব - দৈনিক শ্যামল বাংলা
সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ১২:৪৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম:
চীন বিশ্বের উদীয়মান অর্থনৈতিক শক্তি; বাংলাদেশের উন্নয়নের অংশীদার —–ডা.তাহের মাগুরায় জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পরিষদের দ্বি বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশের স্বার্থে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খোলার দাবি বায়রার নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম এলডিসি থেকে উত্তরণে দ্রুত ও সমন্বিত পদক্ষেপের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ট্রাইব্যুনালে দোষী সাব্যস্ত হলে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ, সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের বিধান চাকরি-বেতন নিশ্চিতে আর্তনাদ কোভিডে নিয়োগ পাওয়া স্বাস্থ্যকর্মীদের গরিবের মামলায় গুরুত্ব নেই ওসির: বিত্তবানদের প্রভাব উন্নয়নের নামে লুটপাট সাত ঘণ্টার কম ঘুমালে কী হয়

শরণখোলায় করোনা আতঙ্কে হাসপাতালের ছেড়ে পালাচ্ছে রোগী, ককর্তৃপক্ষ বলছে গুজব

রিপোর্টার নাম
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১৭ মার্চ, ২০২০
  • ১৯১ বার

নইন আবু নাঈম বাগেরহাট প্রতিনিধি ঃ
করোনা আতঙ্কে হাসপাতাল ছেড়ে পালিয়ে যাচ্ছে রোগী। যেখানে প্রতিদিন নিয়মিত ২৫ থেকে ৩০জন রোগী ভর্তি থাকতো। সেখানে এখন প্রায় ফঁাকা হয়ে গেছে ওয়ার্ডগুলো। এ দৃশ্যটি বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলার ৫০শয্যাবিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেঙ্রে। সোমবার বিকেল ৫টার দিকে হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায় রানী-শিশুসহ মাত্র ১১জন রোগী ভর্তি রয়েছে হাসপাতালে।
এদিকে, হাসপাতাল কতর্ৃপক্ষ অন্যান্য দিনের তুলনায় নিয়মিত রোগী কিছুটা কম বলে স্বীকার করলেও করোনা আতঙ্কে রোগী পালানোর বিষয়টি গুজব বলে মন্তব্য করেন। তারা বলেন, হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা স্বাভাবিকই আছে।
গত রবিবার সকালে আ. আউয়াল হাওলাদার (৬৪) নামের ভারত থেকে আসা ব্যক্তি করোনা ভাইরাসের লক্ষণ নিয়ে হাপাতালে ভর্তি হন। এ খবর ছড়িয়ে পড়ায় ভর্তি অন্যান্য রোগীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়। এরপর গোপনে যে যার মতো হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যেতে থাকে।
সরেজমিনে দেখা যায়, মহিলা ওয়ার্ডের দুটি কক্ষের ২২টি বেডে ফরিদা বেগম (৫০) নামের একজন রোগী রয়েছেন। তিনি শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা নিয়ে সোমবার সকালে ভর্তি হন। ডায়রিয়া ওয়ার্ডের ৮টি বেডের মধ্যে নয় মাস বয়সের ফারহানা রয়েছে শুধু। পুরুষ ওয়ার্ডের ১৩টি বেডে রোগী আছে মাত্র সাত জন। তাদের মধ্যে কেউ দুর্ঘটনায় আহত আবার কেউ বেশি অসুস্থ হওয়ায় আতঙ্ক থাকলেও হাসপাতাল ছেড়ে যায়নি।
হাসপাতালের কয়েকজন স্টাফ নাম-পদবী গোপন রাখার শর্তে জানান, করোনা রোগী ভর্তি হওয়ার খবর শুনেই অন্য রোগীরা হাসপাতাল ছাড়তে থাকে। তাদেরকে কোনোভাবেই আটকানো যায়নি। দুদিনে কমপক্ষে ২০জন রোগী পালিয়ে গেছে। বেশি অসুস্থ যারা তারাই শুধু রয়েগেছে।
শরণখোলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেঙ্রে আবাসিক স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (আরএমও) এসএম ফয়সাল আহমেদ বলেন, করোনা সন্দেহভাজন রোগী আইসোলেশন সেন্টারে রয়েছে। তার অবস্থা স্বাভাবিক আছে। করোনা আতঙ্কে রোগী পালানোর বিষয়টি সম্পূর্ণ গুজব। তবে, রোগীর সংখ্যা আগের তুলনায় কিছুটা কম।

নিউজটি শেয়ার করুন..

মন্তব্য করুন

এ জাতীয় আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2025 sweb.net
ডেভলপ ও কারিগরী সহায়তায় sweb.net